পথে ঘাটে হাইজ্যাকার
ঘুরছে দলে নেই চেকার
টাকা কড়ি মালসামান
নিচ্ছে লুটে নেই কামান
আমজনতা হায়রে হায়
চোখের জলে সব হারায়।
হাট বাজারে হাইজ্যাকার
কোনায় কোনায় থুক চেকার
লুটছে তবু খরিদদার
এসব ভাইরে কি কারবার
বল্ না আমায় কি কারবার ?
চেকার ফেকার আইন ফাইন
কোথায় থাকেন কোথায় যাইন
নজরদারী কোন্ খানে ভাই
গুরু বলেন হদিসতো নাই।
হয়তো তারা ছিলো ঘুমে
নয়তো ছিলো গোপন রুমে
ঘুষটুষ ফিসফাস
ঠুশঠাশ্ আশপাশ্
টুপি খুলে হিসু ভুলে
মারলো বুকে অস্ত্র তুলে।
পাড়ায় পাড়ায় হাইজ্যাকার
আমজনতার ফ্রি মেকার
মেকিং করে ছুরিতে
গুঁতা মেরে ভুঁড়িতে
বাধা দেয়ার নেই কেহ
সোনা মিয়া দেয় স্নেহ ।
থানাফানা ঘুমে কাত্
ব্যস্ত থাকে দিন রাত
এসব দেখার সময় কই
আমজনতা নিরব রই।
পথে ঘাটে হাইজ্যাকার
নিচ্ছে কেড়ে ব্যাগ টাকার
মালসামান আর সখের কার
বাধা দিলে রিভলবার
গর্জে ওঠে পুণর্বার।
হাট বাজারে হাইজ্যাকার
নিচ্ছে লুটে খরিদদার
বাধা দিলে ছোরার ধার
সাধের ভূবন করছে পার।
পাড়ায় পাড়ায় হাইজ্যাকার
সাধু ধরে ধুন্দুমার
ছলে বলে বেসুমার
নিচ্ছে লুটে কায়কারবার।
জাগো জাগো আমজনতা
সমস্বরে দাও বারতা
জ্বালো আগুন মনের ঘরে
ধরো লাঠি শক্ত করে
জ্বালিয়ে দাও জ্যাকার ফেকার
শুন্য করো অসৎ মেকার।
খুব খুব ভাল লাগা জানালাম।
বেশ সুন্দর তো আপনার কবিতাটা! একেবারে ঢাকার রাস্থার আসল ছবিটা তোলে ধরেছেন! অসংখ্য ধন্যবাদ।