আবেগ নয় বুদ্ধিমত্তার সহিত অগ্রসর হতে হবে।

সুরা “হা-মীম আস্-সেজদাহ” যারা তেলাওয়াত করেছেন সবাই পড়েছেন আল্লাহ মুমিনদেরকে কি সুন্দরভাবে বলেছেন :

“….ভাল ও মন্দ সমান হতে পারে না। মন্দ প্রতিহত কর উৎকৃষ্ট দ্বারা; ফলে তোমার সাথে যার শত্রুতা আছে সে হয়ে যাবে অন্তরঙ্গ বন্ধুর মত।….” (৪১:৩৩-৩৫)

মুসলিম বিশ্বের চলমান পরিস্থিতির দিকে তাকালে মহান আল্লাহর এ নির্দেশ মানা যে কত প্রয়োজন তা বলার অপেক্ষা রাখে না।

৯/১১ এর পর প্রতি বছর ইউরোপ আমেরিকার কোন না কোন এক দেশ থেকে ইসলাম ও মুসলিমদের বিরুদ্ধে একটা না একটা অবমাননাকর হঠকারী পদক্ষেপ নেয়া এখন এক  ফ্যাশন। কেউ ইসলাম ও মুসলিমদের বিপক্ষে কিছু না বলতে পারলে যেন নিজেকে এনলাইটেন্ট প্রমাণ করা যায় না! আর ইসলাম-ফবিয়ার উপর পশ্চিমাদেশে যে এক বিরাট শিল্প গড়ে উঠেছে তা অনেকে অবগত থাকলে এ সমস্যা কীভাবে মুকাবিলা করা যায় বা উচিৎ সে বিষয়ে মানুষের বিশেষ করে মুসলিমদের উদ্যোগ খুবই হতাশা ব্যঞ্জক।

ইদানীং মুসলিম বিশ্বজুড়ে আমেরিকার দক্ষিণ ক্যালিফোর্নিয়ার নকুলা বাসিলে নকুলা ছদ্মনাম স্যাম বাসিল ধারণ করে  ‘ইনোসেন্স অব মুসলিম’ ছায়াছবি নির্মাণ করে সে ফিল্মের ১৪ মিনিটের ট্রায়াল অংশ ইউটিউবে প্রচার করেছে। এতে মুখ্য প্রতিপাদ্য ইসলাম ধর্মের প্রচারক মহানবী হযরত মুহাম্মদ (দঃ)-কে অপমান করায় মধ্যপ্রাচ্যসহ বেশ কিছু মুসলিম দেশে মুসলমানেরা সংক্ষুব্ধ ও সহিংস হয়ে ওঠে। পরিণতিতে রকেট প্রপেল্ড হামলায় লিবিয়ার বেনগাজীতে মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রিস্টোফার স্টিভেন্স ছাড়াও অপর তিন কর্মকর্তা নিহত হয়েছেন। সেই সংক্ষুব্ধতা শান্ত হয়নি। তাই সারা বিশ্বে মার্কিন দূতাবাস-গুলোয় শক্ত কড়া পাহারা বসানো হয়েছে। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে  একজন দণ্ডিত ব্যাংক প্রতারক কি করে  বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম ধর্ম ইসলামের চৌদ্দ-শত বছরে বিকশিত ১.৬৫ বিলিয়ন মুসলিমদের  ধর্ম বিশ্বাসে আঘাত হানার দুঃসাহস দেখায়?  যে সব দেশে সমকামীর বিপক্ষে কিংবা হলোকাষ্ট সম্পর্কে কোন বিরূপ মন্তব্য করলে জেলে যেতে হয় সেখানে  মতপ্রকাশর স্বাধীনতার নামে ওরকম একটা জঘন্য মন্দ কাজ করলেও কোন বিচার হয়না!

টরন্টোর এক কলামিস্ট যথার্থই লিখেছেন,  “যে ইউটিউবে ওই ‘ইনোসেন্স অব মুসলিম’ ছায়াছবির ট্রায়াল অংশ প্রচার করা হয়েছে, সেই ইউটিউবেই আছে মহানবী হযরত মুহাম্মদ (দঃ)-কে নিয়ে পাবলিক ব্রডকাস্টিং সার্ভিস (পিবিএস) ও বিবিসি’র সুদীর্ঘ প্রামাণ্যচিত্র যথাক্রমে ‘ইসলাম: এম্পায়ার অব ফেইথ’ এবং ‘দ্য লাইফ অব দ্য লাস্ট প্রফেট মুহাম্মদ (পিবিইউএইচ)’। এছাড়াও আছে ‘দ্য লাইফ অব প্রফেট মুহাম্মদ (পিস বি আপন হিম)’, ‘দ্য সিল অব অল দ্য প্রফেটস মুহাম্মদ (পিস বি আপন হিম)’ ও ‘এ মার্সি টু ম্যানকাইন্ড – হি ওয়াজ মুহাম্মদ (পিস বি আপন হিম)’। এই চলচ্চিত্রগুলো মহানবীর জীবনদর্শনকে প্রতিভাত করেছে এক গবেষণালব্ধ সুগভীর অন্বেষণে এবং ইসলামের শান্তির অনাদিকালের মহিমাকে অতুৎজ্জ্বল করে। তা হলে সালমান রুশদির স্যাটানিক ভার্সেস, ডেনিশ আর্টিস্ট কুর্ট ওয়েস্টারগার্ডের বিকৃত ‘মুহাম্মদ কার্টুন’ এবং সর্বশেষ স্যাম বাসিলের ‘ইনোসেন্স অব মুসলিমস’ এই অপপ্রয়াসগুলো কি মুসলমানদের জন্য কোনও অগ্নিপরীক্ষা? সম্ভবত: তাই-ই।”

আসলে নবীর চরিত্র হননে এ ধরনের মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে  যারা এ চলচ্চিত্র নির্মাণ করেছে তারা যে আমাদের  প্রিয় নবীর আসল চরিত্র  সম্পর্কে অজ্ঞ এমন নয়। তারা ভাল করেই জানে তাদের এ হীন কর্মের সাথে কোন সম্পর্ক নাই । বাস্তবতা হল শত শত বছর ধরে মুসলিম, অমুসলিম অসংখ্য লেখক, ঐতিহাসিক ও বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ মহানবীর মহান  জীবনের আদর্শের প্রশংসা করে গেছেন যার  প্রমাণ দেবার প্রয়োজন হয়না।

[youtube]http://www.youtube.com/watch?v=fy_mNf1RliQ[/youtube]

[youtube]http://www.youtube.com/watch?v=yX3UHNhQ1Zk[/youtube]

তাহলে কেন এ অপপ্রয়াশ? এটা কি কেবল  যশ ও খ্যাতি অর্জনের স্পৃহা? এ সব প্রশ্নের উত্তর সন্ধান করার আগে কিছু প্রাসঙ্গিক কথা কথা আলোচনা করতে চাই।

নবীর চরিত্রের উপর মিথ্যা অপবাদ দিবে, নবীকে অপমান করবে আর মুসলিমরা বসে থাকবে নীরব হয়ে? তা তো হতে পারেনা। আমরা  অবশ্যই প্রতিবাদ করব।  কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে কীভাবে?  এর উত্তর দেয়ার আগে যে প্রশ্ন আসে তা হল নবীর উপর মিথ্যা অপবাদ কি নতুন কিছু?  যার উত্তর প্রতিটি মুসলিমের জানা আছে  যে নবীর যুগেও এরকম বিভিন্ন রকম অপবাদ নবীর বিরুদ্ধে করা হয়েছে। তাই প্রশ্ন হচ্ছে নবী কীভাবে সে সবের জবাব দিয়েছেন? তিনি কি তাদের মন্দ কাজের জবাব মন্দ কাজ দিয়ে না ভাল কাজ দিয়ে করেছেন?  আজকাল একধরনের মুসলিমদের সমস্যা হল তারা এতই আবেগ প্রবণ হয়ে এমন কাজ করেন   যার ফলে  তাদের কাজে শত্রুরাই যে লাভবান হচ্ছে সে  খেয়াল  রাখেন না!

চিন্তা করুন আজ থেকে ১৪শত বছর আগে আরবের বুকে একা এক ব্যক্তি সে জাহেলি সমাজের বিরোদ্ধে আন্দোলন শুরু করেছিলেন যার বিপক্ষে ছিল পুরা আরব বিশ্ব।  সেই অবস্থায় যিনি সে যুগের বর্বর মানুষদেরকে তাঁর বন্ধু,ভক্ত ও অনুসারী করতে সক্ষম হয়েছিলেন যারা পরবর্তী কালে একটি সভ্যতা কায়েম করতে পেরেছিল এ দুনিয়ায়। সে ইতিহাস কি মুসলিমরা জানেনা? রাসুল কি তার উত্তম ব্যবহার, অসীম ধৈর্য, সঠিক দূরদৃষ্টি, সুস্থ চিন্তা, কর্ম প্রচেষ্টা ও  শত্রু মিত্র সকল  মানুষের প্রতি ভালবাসা প্রদর্শনের মাধ্যমে  তার শত্রুদের মন জয় করেন নাই?

সমস্যা হল ইসলামের শত্রু  এবং অমুসলিমের মাঝে যে তফাৎ থাকতে পারে  সে চিন্তা করার মানসিকতা অনেকের নাই। একজন অমুসলিম ইসলামের শত্রু  হতে পারে কিন্তু তাই বলে সব অমুসলিমকে যে ইসলামের শত্রু  ভাবতে হবে এমন শিক্ষা তো ইসলাম শিক্ষা দেয়না। যদি তা হত তাহলে ইসলামের শুরুতেই মুসলিমরা অমুসলিম দেশে হিজরত করত না যেমনটা হয়েছিল হাবাসীতে হিজরতের বেলা। রাসুলের কাছে মদীনায় এক দূত এসেছিল মক্কার মুশরিকদের কাছ থেকে এবং তিনি রাসুলের কথা শুনেই মুসলিম হয় গিয়ে ফিরত যেতে চাইলেন না কিন্তু  রাসুল তাকে সে অনুমতি দেন নাই। রাসুলের কথা ছিল ইসলাম “ দূতের” মর্যাদা রক্ষা করে।  তাকে সে দিন ফিরত না পাঠিয়ে মদিনায় থাকতে দিলে মুশরিকরা বলত ইসলাম দূতের মর্যাদা দিতে জানে না। রাসুল তাদেরকে সে কথা বলার সুযোগ দেন নাই। অথচ আজ মুসলিম দেশে অন্য দেশের দূতের নিরাপত্তা নাই। লিবিয়াতে যা ঘটল তা কি ইসলাম শিক্ষা দেয়?  ধরে নিলাম তার দেশের সরকার ইসলাম বিরোধী কিন্তু তাই বলে যে দূত সে তো তার পেশাগত দায়িত্বে নিয়োজিত মাত্র তাকে পছন্দ না হলে চলে যেতে বলা যায়  তাকে হত্যা করতে হবে কেন? এটা কোন ইসলাম?

রাসুল যুদ্ধও করেছেন আত্মরক্ষার প্রয়োজনে । “যাহারা তোমাদের বিরোদ্ধে যুদ্ধ করে তোমরাও আল্লাহর পথে তাদের বিরোদ্ধে যুদ্ধ কর। কিন্তু সীমা লংঘন করিওনা। নিশ্চয় আল্লাহ সীমালংঘনকারিগনকে ভালবাসেন না । (সুরা বাকারা: ১৯০)”

আর  সে সব যুদ্ধের পরে পরাজিত সৈন্যের প্রতি  রাসুল যে মানবিক সহমর্মিতা প্রদর্শন করেছিলেন তা আজ পর্যন্ত কোন অমুসলিমদের যুদ্ধে দেখা যায় নাই। এ কথাগুলি মুসলিমদের জন্য অজানা কিছু নয় বস্তুত এরকম আরো অনেক  উদাহরণ আছে আলোচনা দীর্ঘায়ত না করার স্বার্থে  উল্লেখ করছি না।

ফিরে আসি আসল কথায় মত প্রকাশর স্বাধীনতার নামে নবীর  চরিত্রের উপর সম্পূর্ণ মিথ্যা অপবাদের  এরকম একটা জঘন্য মন্দ কাজ করার  আসল উদ্দেশ্য কি?  আসল উদ্দেশ্য হল অস্ত্র ব্যবসায়ী যোদ্ধাবাজ  একটি বিশেষ গুষ্টি এখন পশ্চিমা দেশের শাসন ব্যবস্থা, রাজনীতি, পররাষ্ট্রনীতি, ব্যংকিং তথা  অর্থনীতি, মিডিয়া সহ সমাজের সকল স্তরের কর্তৃত্ব হাইজাক করে নিয়েছে তা নতুন করে বলার অপেক্ষা রাখে না। তারা সাম্রাজ্যবাদী।  তারা চায় দেশে দেশে যুদ্ধ বাঁধাতে। কারণ যুদ্ধ করে জনগণের লাভ না হলেও তাদের লাভ ঠিকই হবে। জনগণের ট্যক্সের টাকা দিয়ে অস্ত্র কিনলে লাভ তাদের। তাছাড়া পরাজিত দেশকে দখল করে সেখানে তাদের তাবেদার সরকার কায়েম করে অরো মুনাফা লুটা।  কিন্তু চাইলেই তো আর যুদ্ধে যাওয়া যায় না সে জন্য প্রয়োজন জনমত সৃষ্টি আর সে লক্ষ্যেই তারা ব্যস্ত নানা চক্রান্তে। মুসলিমদেরকে হেয় প্রতিপন্ন না করতে পারলে তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে যেতে জনগণ রাজি হবেনা। আর সে জন্যই মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার ব্যয় করে গড়া হচ্ছে <a  ইসলামফবীয়া ইন্ডাস্ট্রি। তাদের উদ্দেশ্য বিভিন্ন ঘটনার সুষ্টি করে এমনভাবে প্রোপাগান্ডা করা যাতে মুসলিম ও ইসলামের প্রতি বিশ্ব জুড়ে এমন ঘৃণা ছড়ানো যায় তখন  মুসলিম দেশের সম্পদ লুটতে ও যুদ্ধ বাধাতে বিশ্বের জনমত তাদের পক্ষে থাকবে। এ কাজে তারা পশ্চিমা দেশে যেমন অর্থ ব্যয় করছে তেমনি করছে মুসলিম দেশেও।  তাদের অপকর্মকে ঢাকা দিতে মুসলিমদেরকে জড়িত করছে বিভিন্ন অপকর্মে যাতে মিডিয়াতে এসবের প্রচার করে বিশ্ব বিবেককে প্রভাবিত করতে পারে নিজেদের কুকর্মের পক্ষে।

মুসলিম ইতিহাসের কোথায়ও দেখা যায় না অমুসলিমদের পরিচালিত যুদ্ধের মত বর্বরতা। ইরাকের আবুগুরেবের মত অসভ্য ব্যবহারের কোন নজির নাই। অনেকের নিশ্চয় স্মরণ আছে, প্রথম গাল্ফ ওয়ারের বিটুইন দি লাইন একটা সংবাদ “ডাক শুটিং” । যে খবর হয়তবা অনেকেই খেয়াল করেন নাই। জানেন তার অর্থ কি? সাদ্দামের সৈন্যরা আত্ম-সমর্থন করার পরেও তাদেরকে কার্পেট বোমিং করে যেভাবে হত্যা করে ইরাক কুয়েতের হাইওয়ে ভরে গিয়েছিল সাদ্দামের সৈন্যের লাশে তাকে নাম দেয়া হয় “ডাক শুটিং”! ক্রুসেড যুদ্ধের গণহত্যা, , গত দুই মহাযুদ্ধের যে মিলিয়ন মিলিয়ন মানুষ হত্যা, জাপানের উপর এটমিক বোমায় হিরোশিমা ও নাগাসাকি শহরের লক্ষ লক্ষ মানুষ হত্যা, বসনিয়ার নিষ্ঠুরতা ও মুসলিম গণহত্যা, ইরাকের লক্ষ লক্ষ মুসলিম হত্যা ও আফগানিস্তানে তালেবান ধ্বংসের নামে যে হত্যার চলছে যে সব অপকর্ম চলছে তার জবাব কে দেবে?  কিন্তু মুসলিমরা তো সে জন্য ক্রিশ্চান ধর্মকে গালি দেয়না। এমন কোন মুসলিম চাওয়া যাবে না যে খৃষ্টানদের নবী  ঈসা (আ:) নবীকে নিয়ে ঠাট্টা বিদ্রুপ করেছে।  অথচ মুসলিমরা আজ চিত্রিত হচ্ছে অসভ্য বর্বর জাতী হিসাবে! তবে এক শ্রেণীর মাথা গরম মুসলিমদের হঠকারী অপকর্মের কারণে এ কাজ আরো সহজ করে দেয়া হচ্ছে।  এক সময় ছিল  পশ্চিমা দেশের অনেক পাবলিক প্লেসে সাইনবোর্ড ঝুলানো থাকত “ইহুদী ও কুকুর নিষেধ” (Jews and dogs not allowed) (এখানে দেখুন) আর আজ সে সব দেশে কুকর উঠেছে বিছানায় আর ইহুদিরা ঢুকেছে হৃদয়ের কোণায়!

আজ সময় এসেছে প্রতিটি মুসলিম দেশের স্কুল মাদ্রাসার পাঠ্যপুস্তকে  ইসলামো ফবিয়ার উপর একটি বিষয় তালিকাভুক্ত করার। তৃণমূল পর্যায়ে এ বিষয়ে দেশের মানুষকে অবহিত করতে হবে এবং কীভাবে ইতিবাচক ব্যবস্থা নিয়ে এর মুকাবিলা করা যায় তার প্রশিক্ষণ দিতে হবে। পর্দার আড়ালে অবস্থানরত সাম্রাজ্যবাদীর ও আদিপত্যবাদীর এজেন্টদের অর্থে-পালিত চরমপন্থিরা যেন কোন বাহানায় মুসলিমদের হেয় করতে হঠকারী পদক্ষেপ নিতে না পারে সে ব্যপারে সজাগ খাকতে হবে।  নবীর বিরুদ্ধে কাফেদের অপপ্রচার নবী যেভাবে যে তোয়াক্কা না করে তার মিশন এগিয়ে নিয়ে গেছেন সেভাবে আমাদেরকেও আজ ইসলামের পজেটিব কাজে অধিক মনযোগ দিতে হবে। আবেগ নয় বুদ্ধিমত্তার সহিত অগ্রসর হতে হবে। পরিশেষে মুসলিম হিসাবে আমাদের  উচিত এ ধরনের অপপ্রচার যত আসবে আমরা তত বেশী বেশী নবীর আদর্শে অনুপ্রাণিত হওয়ার এবং মুসলিম সমাজের অযোগ্য ও অসৎ নেতৃত্বর অবসান করার। তবেই হবে নবীর প্রতি ভালবাসার আসল পরিচয়।

Loading


Comments

আবেগ নয় বুদ্ধিমত্তার সহিত অগ্রসর হতে হবে। — 2 Comments

  1. @Yusuf Mamun.
    অশেষ ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
    আপনি যেহেতু সহমত প্রকাশ করেছেন, প্লিজ অন্যদেরকেও পড়ার জন্য লিংকটা পাঠান।
    ভাল থাকুন।

  2. Very Good. Like the way you presented, like the way made the arguments and finally the proposals you have made. We should go for it and I personally support it and wish to contribute my part.

মন্তব্য দেখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *