বিষধর কালনাগ বহুকাল কেঁদেকেটে একদিন রাতের বেলা মা জননীর পা ছুঁয়ে ইঁদুর খাবার লোভে রেলের নরম গতিতে বিছানা বিছিয়ে তার হয়ে গেলো রেলের কালো বিড়াল দুরন্ত দুর্বার সাঙ্গ পাঙ্গ সব দেশ জুড়ে উড়ালো বিপ্লবী ঝান্ডা । আনাচে কানাচে পেতে ইঁদুর … বিস্তারিত

শ্রাবণ ফিরে গেলে প্লাবন হবে না পাখি দিন বয়ে যায় বনানীর আড়ালে স্নিগ্ধ ছায়া ফলে আয় পাখি আয় । সাতান্ন কেটে গেলো খোলসে লুকিয়ে মুখ ঝরলো আঁখি নীর পাখায় ঝড় তুলে ধরা দে এবার পেছনে পড়ে থাক্ তিতাসের তীর । … বিস্তারিত

বুকের উপর দিয়ে এই যে সড়ক এঁকে বেঁকে চলে গেছে দেশান্তরে সামনে তার ডবল সাবের বাঁক বাঁকের বাঁয়ে হিজলতলীর হাট । হাটের পা তলতল আনকিজলা জলার কিনার ঘেঁষে যদি যান দেখবেন মাথা নুয়ে দাঁড়িয়ে আছে এক জীর্ণ বিদ্যাপীট ন্যাড়া বটবৃক্ষ … বিস্তারিত

নির্বাসনে যাবো আমি নির্বাসন দাও যদি জনারণ্যে । কোলাহল আমার পছন্দ নয় তবু মাথা পেতে নেবো এই অগ্নিশিখা জ্বলে জ্বলে হবো ছাই বিধাতার সুনিপুন বলি আমি এক জিন্দালাশ ।   বাজাবো মোহন সুর নির্বাসনে মাথায় বাঁধবো রুমাল রক্ত লাল হাতে … বিস্তারিত

রাত এগিয়ে গভীর হলে হাওয়া বেতাল হয় কল্কির গন্ধে দিশেহারা বাউল দোতারায় এঁকে যায় জীবনের ছবি । তার নিজস্ব রমণী প্রেম কামনার বহিৃশিখা একা বিছানায় পুড়ে পুড়ে ছাই হয় বিচ্ছেদ দহনে ।   রাত এগিয়ে গভীর হলে একদল নেশাখোর যুবক … বিস্তারিত

অবাধ হাওয়া মাঝ রাতে নেশায় বিভোর চালকের বুকে ঢেউ তোলে সরাৎ সরাৎ ।   রসিক চালক চোখ বুজে নীলিমায় খোঁজে বলাকা যুগল ব্রেক ছিড়ে যায় । গন্ডা গন্ডা মৃত দেহ রাস্তার ধারে প্রহর কাটায় বেলা যায় ।   হাত পা … বিস্তারিত

আমার বাড়ির সামনে দিয়ে যখোন হেঁটে যাস্ তুই কাঁধে ঝুলিয়ে চক্চকে ব্যাগ হাতে মোবাইল মনোহর বারান্দায় বসে আমি তখোন পলকহীন কাজল কালো নয়নে দেখি তোর পথ চলা ঘাড় ছুঁই ছুঁই লম্বা চুল তার ছন্দিত নাচন । আমার আকাশ ছিলো শান্ত … বিস্তারিত