কোরানের আলোকে ইসলামের ইতিহাস (৫)

প্রাচীন সময়ের নীল নদের অববাহিকা ইজিপ্ট গবেষকরা প্রাচীন ইজিপ্টের ইতিহাসকে দুই ভাগে ভাগ করেছেনঃ ঐতিহাসিক যুগ ও রাজবংশের যুগ। ঐতিহাসিক যুগে এই ভূমি ছোট ছোট স্বাধীন রাজ্যে বিভক্ত ছিল। পর্যায়ক্রমে একিভূত হতে হতে দুটি বড় রাজ্যে পরিনত হয়। ভিতরের অংশগুলো … বিস্তারিত

কোরানের আলোকে ইসলামের ইতিহাস (৪)

চলুন তাহলে ছোট বেলা থেকে ধর্মীয় কিচ্ছা কাহিনী যা আমরা সাধারন জ্ঞান হিসাবে জেনেছি , সেগুলো ভুলে গিয়ে কোরানের আয়াত এবং আধুনিক প্রত্নতত্ত্ব ও নৃতত্ত্বের আলোকে আমাদের অনুসন্ধান শুরু করি। কোরানের মিছ্‌র ( م ص ر) এবং প্রাচীন মিশর কি … বিস্তারিত

কোরানের আলোকে ইসলামের ইতিহাস (৩)

বিশ্ব সচেতনতা থেকে লুকিয়ে রাখা সত্যের সন্ধানে সুদুর অতীতে সংঘটিত যে জালিয়াতির ফলে আজো প্যালেস্টাইনে রক্ত ঝরছে , সেই জালিয়াতির স্বরুপ উদ্ঘাটনের দীর্ঘ যাত্রা শুরু করব ছোট একটি প্রশ্নের উত্তর খোঁজার মাধ্যমে। মূসার জীবদ্দশায় ফিরাউন (Pharaoh) কে ছিল? প্রাচীন ইহুদি … বিস্তারিত

কোরানের আলোকে ইসলামের ইতিহাস (২)

পবিত্র জালিয়াতি  “এবং এমন এক সময় আসবে যখন আমাদের ছেলে মেয়েরা (আমেরিকান রেডইন্ডিয়ান) উপলব্ধি করবে যে তারা বনী ইস্রাইলের বংশধর, এবং তারা আল্লাহর সন্তান (children of God); তখন তারা জানবে তাদের পূর্বপুরুষরা তাদের জন্য কি সম্পদ রেখে গেছে , এবং … বিস্তারিত

কোরানের আলোকে ইসলামের ইতিহাস (১)

ফেরাউনের সন্ধানে যারা সত্যকে সত্যের মানদন্ড না ভেবে প্রসিদ্ধ লোকের কথাকে সত্যের মানদন্ড ভাবে , তাদের পক্ষে সত্য জানা কষ্টকর••• জেরাল্ডম্যসি , মিশর বিশেষজ্ঞ।  ভূমিকা•••• আমরা মুসলমানেরা বিশ্বাস করি কোরান আল্লাহর বই। আল্লাহর বাণী যেহেতু মিথ্যা হতে পারেনা , সে কারনে এই বইয়ে কোরানের আয়াতকে আমরা সত্যের মানদন্ড ভেবে নিয়ে ইসলামের সত্য ইতিহাস জানার চেষ্টা করব। কোরানের শুরু থেকে মানুষকে যে জ্ঞান শেখানো হয়েছে তার একটি হলো , মানুষ ছাড়াও আরো সত্বা বা শক্তি আছে যারা মানুষের মতোই বুদ্ধিমান, অনুভূতিসম্পন্ন ও স্বাধীন ইচ্ছার অধিকারী।এমনি একটি সত্বা , যাকে আমরা শয়তান বলে জানি, জেনে শুনে অহঙ্কার বশত আল্লাহর উপস্থিতীতে আল্লাহর আদেশ অমান্য করার ধৃষ্ঠতা দেখিয়েছিল। {সে বললঃ  দেখুন তো, ইনিই সে ব্যক্তি, যাকে আপনি আমার চাইতেও  উচ্চ মর্যাদা দিয়ে দিয়েছেন। ।যদি আপনি আমাকে কেয়ামত দিবস পর্যন্তসময় দেন, তবে আমি সামান্য সংখ্যক ছাড়া তার বংশধরদেরকে সমূলে নষ্ট করে দেব।১৭:৬২}   এটা পরিস্কার যে, আদমের বংশধরদের সমূলে বিনষ্ট করে দেয়ার শয়তানের এই শপথকে খাটো করে দেখা মানব সমাজের উচিৎ হবে না। {সে বলল, আপনার ইযযতের কসম, আমি অবশ্যই তাদের সবাইকে বিপথগামী করে দেব। ৩৩:৮২}  শয়তান যে ফাকা বুলি আওড়ায়নি এবং সে যে তার শপথ পুরনে সক্ষম তার প্রমান আমরা পাই এই আয়াতদ্বয়ে।{আপনি যতই চান, অধিকাংশ লোক বিশ্বাসকারী নয়। অধিকাংশ মানুষ যারা আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করে, কিন্তু সাথে সাথে শিরকওকরে। ১২:১০৩,১০৬}                শয়তান মানুষের প্রকাশ্য শত্রু। সে কসম খেয়েছে কেয়ামত পর্যন্ত আদমের বংশধরকে বিপথগামি করেই যাবে। শয়তানের চক্রান্ত থেকে বাচানোর লক্ষ্যে আল্লাহ মানব সমাজের শুরু থেকেই বিভিন্ন নবি ও রসূলের মাধ্যমে  ঐশীগ্রন্থ পাঠিয়ে শয়তানের পরিচিতিও লক্ষ্য সম্পর্কে মানুষকে অবহিত করেছেন এবং হেদায়েত করেছেন।{আমরা বল্লাম, তোমরা সবাই  নেমে যাও এখান থেকে। অতঃপর যখন তোমাদের নিকট আমার পক্ষ থেকে কোন হেদায়েত  পৌঁছে, তবে যে ব্যক্তি আমার সে হেদায়েত অনুসারে চলবে, তার উপর না কোন ভয় আসবে, না তাকে দুঃখ করা লাগবে। ২:৩৮,  তিনি বললেনঃ তোমরা উভয়েই এখান থেকে এক সঙ্গে নেমে যাও।তোমরা একে অপরের শত্রু।এরপর যদি আমারপক্ষ থেকে তোমাদের কাছে হেদায়েত আসে, তখন যে আমার বর্ণিত পথ অনুসরণ করবে, সে পথভ্রষ্ঠ হবে না এবং কষ্টে পতিত হবে না। ২০:১২৩} পার্থিব জীবণের শুরু থেকেই  মানুষকে আল্লাহর হেদায়েত প্রাপ্তিতে বাধা সৃষ্টির লক্ষ্যে বা হেদায়েতকে অকার্যকর করার জন্য শয়তান উর্ধজগতের সাথে মানুষের যোগাযোগের মাধ্যমে অনুপ্রবেশ ও আড়িপাতার চেষ্টা করেছে।  { নিশ্চয় আমি নিকটবর্তী আকাশকে তারকারাজির দ্বারা সুশোভিত করেছি এবং তাকে সংরক্ষিত করেছি প্রত্যেক অবাধ্য শয়তান থেকে। ওরা উর্ধ্ব জগতেরকোন কিছু শ্রবণ করতে পারে না এবং চার দিক থেকে তাদের প্রতি উল্কা নিক্ষেপ করা হয় ওদেরকে বিতাড়নের উদ্দেশে। ওদের জন্যে রয়েছে বিরামহীন শাস্তি। তবে কেউ ছোঁ মেরে কিছু শুনে ফেললে জ্বলন্ত উল্কাপিন্ড তার পশ্চাদ্ধাবন করে।৩৭:৬-১০} আল্লাহর বাণী যাতে অপরিবর্তিতভাবে মানুষের কাছে পৌছায় এবং শয়তান যাতে আঁড়ি না পাত্তে পারে , সে … বিস্তারিত

হিকমাহ

কোরানই হিকমত/জ্ঞ্যান/الْحِكْمَةَ আল্লাহ বলেছেন , “তিনিই নিরক্ষরদের মধ্য থেকে একজন রসূল প্রেরণ করেছেন, যিনি তাদের কাছে পাঠ করেন তার আয়াতসমূহ, তাদেরকে পবিত্র করেন এবং শিক্ষা দেন কিতাব ও হিকমত (وَالْحِكْمَةَ)। ইতিপূর্বে তারা ছিল ঘোর পথভ্রষ্টতায় লিপ্ত। ৬২:২” প্রচলিত বিশ্বাস এই … বিস্তারিত

এক স্বঘোষিত নাস্তিকের প্রশ্নের জবাব

সুরা ফাতেহার ১ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছেঃ যাবতীয় প্রশংসা আল্লাহ তা’ আলার যিনি সকল সৃষ্টি জগতের পালনকর্তা। আপনার আপত্তি হলো , আল্লাহ কেন রাজা বাদশাহ বা মানুষের মতো প্রশংসা পেয়ে প্রচন্ড খুশি হোন? আল্লাহ প্রশংসা পেয়ে প্রচন্ড খুশি হোন এটা … বিস্তারিত

প্রশ্নোত্তর

আল্লাহ যাকে সৎপথে চালান, সেই সৎপথ প্রাপ্ত এবং তিনি যাকে পথভ্রষ্ট করেন,আপনি কখনও তার জন্যে পথপ্রদর্শনকারী ও সাহায্যকারী পাবেন না। কুরআন ১৮:১৭ যাকে আল্লাহ পথ দেখাবেন, সেই পথপ্রাপ্ত হবে।আর যাকে তিনি পথ ভ্রষ্ট করবেন, সে হবে ক্ষতিগ্রস্ত। কুরআন ৭:১৭৮ প্রশ্ন … বিস্তারিত

তাগুত/الطَّاغُوتِ

তাগুত কে বা কারা? শুধুমাত্র কোরানে বিশ্বাসীদের অনেকেই তাগুতের ব্যখ্যা নিয়ে একটি ধোঁয়াসার মাঝে আছেন। তাগুত কোরানে ব্যবহৃত একটি শব্দ। এর সঠিক মানে জানতে হলে কোরানে যত আয়াতে তাগুত বা তাগুতের ভিন্ন ভিন্ন রুপ এসেছে , সেই আয়াতগুলো পর্যালাচনা / বিশ্লেষন করলেই সঠিক মানে জানা সম্ভব। কোরানের এক আয়াত দিয়ে অন্য আয়াত বা শব্দের এই পর্যালাচনা করাকেই তারতিল করা বলে।  তাগুত শব্দটি ৮ রুপে কোরানে ৩৯ বার এসেছে। এর মূলে আছে তাগা/ ط غ ي এই আরবি শব্দটির আভিধানিক মানে–   الطاء والغين والحرف المعتل أصلٌ صحيح منقاس ، وهو مجاوَزَة الحدِّ في العِصيان. يقال هو طاغٍ. অর্থাৎ যে অবাধ্যতার সীমা অতিক্রম করে। কোরান থেকে উদাহারন – 20:24اذْهَبْ إِلَى فِرْعَوْنَ إِنَّهُ طَغَىফেরাউনের নিকট যাও, সে অবাধ্যতার সীমা অতিক্রম করেছে।(তাগা)69:11إِنَّا لَمَّا طَغَى الْمَاء حَمَلْنَاكُمْ فِيالْجَارِيَةِযখন পানি সীমা পার করেছিল (তাগা) তখন আমি তোমাদেরকে চলন্ত নৌযানে আরোহণ করিয়েছিলাম।96:6كَلَّا إِنَّ الْإِنسَانَ لَيَطْغَىসত্যি সত্যি মানুষ সীমালংঘন করে (ইয়াতগা) বিশেষভাবে উল্লেখ করা হয়েছে আয়াতে-  53:52وَقَوْمَ نُوحٍ مِّن قَبْلُ إِنَّهُمْ كَانُوا هُمْ أَظْلَمَوَأَطْغَىএবং তাদের পূর্বে নূহের সম্প্রদায়কে, তারা ছিল আরও জালেম এবং আরও অবাধ্য। (আতগা), তাগুতের এক রূপ আতগা দিয়ে অবাধ্যর ও অবাধ্য অর্থাৎ সর্বোচ্চ অবাধ্যদের বোঝানো হয়েছে। আল্লাহ আতগা শব্দটি দিয়ে কোন ডিক্টেটর বা শাসনকর্তাকে বোঝাননি , বরং নূহের সম্প্রদায়ের সকলকে বুঝিয়েছেন। সুতরাং যেসকল কোরান অনুসারী তাদের ছেলেমেয়েকে স্কুল কলেজে পড়াতে চান না তাগুতের স্কুল কলেজ দাবী করে , বোঝায় যাচ্ছে তাদের দাবীর কোন ভিত্তি নেই কোরান অনুযায়ী। তাগুতের আরেক রূপ তাগি অর্থাৎ যে সীমা অতিক্রম করে। তাগি শব্দটি ও সাধারন জনগনের জন্য ব্যবহৃত হয়েছে –  37:30وَمَا كَانَ لَنَا عَلَيْكُم مِّن سُلْطَانٍ بَلْ كُنتُمْقَوْمًا طَاغِينَএবং তোমাদের উপর আমাদের কোন কতৃত্ব ছিল না, বরং তোমরাই ছিলে সীমালংঘনকারী সম্প্রদায়।51:53أَتَوَاصَوْا بِهِ بَلْ هُمْ قَوْمٌ طَاغُونَতারা কি একে অপরকে এই উপদেশই দিয়ে গেছে? বস্তুতঃ ওরা সীমালংঘনকারী সম্প্রদায়।52:32أَمْ تَأْمُرُهُمْ أَحْلَامُهُم بِهَذَا أَمْ هُمْ قَوْمٌطَاغُونَতাদের বুদ্ধি কি এ বিষয়ে তাদেরকে আদেশ করে, না তারা সীমালংঘনকারী সম্প্রদায়?68:31قَالُوا يَا وَيْلَنَا إِنَّا كُنَّا طَاغِينَতারা বললঃ হায়! দুর্ভোগ আমাদের আমরা ছিলাম সীমাতিক্রমকারী।69:5فَأَمَّا ثَمُودُ فَأُهْلِكُوا بِالطَّاغِيَةِঅতঃপর সমুদ গোত্রকে ধ্বংস করা হয়েছিল এক তাগিয়া দ্বারা। (প্রলয়ংকরবিপর্যয় ???)78:22لِلْطَّاغِينَ مَآبًاসীমালংঘনকারীদের আশ্রয়স্থলরূপে। প্রিয় পাঠকবৃন্দ তাগুত শব্দ নিয়ে আলোচনার আগেই আমরা জানলাম যে তাগা , আতগা ও তাগি দিয়ে শাসনকর্তা , সাধারন মানুষের সাথে সাথে পানি , বিপর্যয়ের  সীমা অতিক্রমকে ও বোঝানো হয়েছে কোরানে।  যে সকল আয়াতে তাগুত শব্দটি আছে সেগুলো একে একে বিশ্লেষন করব। প্রথম যে আয়াত আলোচনায় আসবে তা এই-  5:60قل هل أنبئكم بشر من ذلك مثوبةعند الله من لعنه الله وغضب عليهوجعل منهم القردة والخنازير وعبدالطاغوت أولئك شر مكانا وأضل عنسواء السبيلবলুনঃ আমি তোমাদেরকে জানাই , তাদের মধ্যে কার মন্দ প্রতিফল রয়েছে আল্লাহর কাছে? যাদের প্রতি আল্লাহ অভিসম্পাত করেছেন, যাদের প্রতি তিনি ক্রোধাম্বিত হয়েছেন, যাদের কতককে বানর ও শুকরে রূপান্তরিত করে দিয়েছেন এবং যারা তাগুতের দাসত্ব করেছে, তারাই মর্যাদার দিক দিয়ে নিকৃষ্টতর এবং সত্যপথ থেকেও অনেক দূরে। এই ৫:৬০ আয়াতের শুরুই হয়েছে ‘উনাব্বিউকুম’ (আমি তোমাদেরকে জানাই) বাক্য দিয়ে। আল্লাহ জানালেন , আমরা জানলাম অর্থাৎ নবী / অবহিত হলাম। কিন্তু না , আমরা নবী হলাম না , নবী হতে অস্বীকার করলাম। কারন আমরা বিশ্বাস করি শেষ যে ব্যক্তি নবী হয়েছেন , আল্লাহর কাছ থেকে অবহিত হয়েছেন , তিনি মুহাম্মদ। আর কেউ নবী হবে না , অবহিত হবে না , জানবেনা। ফলে  আল্লাহ আমাদের কোরানের আয়াতের মাধ্যমে প্রতিনিয়ত জানাতে থাকলেও আমরা জানছি না , কোরানে বর্ণিত আল্লাহর নির্দেশিত পথে চলছি না অর্থাৎ আল্লাহর দাসত্ব করছি না। কার দাসত্ব করছি? তাগুতের। এরা কারা? এরা তাঁরাই যারা দাড়ি রেখে , টুপি পাগড়ি পরে , ওয়াজ মহফিল করে আল্লাহর নামে মিথ্যা প্রচার করছে , কোরানে যা নেই সেগুলোকে ধর্মীয় বিধিনিষেধ বানিয়েছে , জান্নাতে যাওয়ার অভিনব সব রাস্তা দেখিয়েছে , জান্নাতের টিকেট বিক্রি করছে , দানের নুতন নুতন খাত বানিয়েছে , নিজেকে রবের আসনে বসিয়েছে।  এই তাগুতের পরিচয় আরো পরিস্কার ভাবে আল্লাহ জানিয়েছেন নিম্নের আয়াতে-  4:60ألم تر إلى الذين يزعمون أنهم آمنوابما أنزل إليك وما أنزل من قبلكيريدون أن يتحاكموا إلى الطاغوت وقدأمروا أن يكفروا به ويريد الشيطان أنيضلهم ضلالا بعيداআপনি কি তাদেরকে দেখেননি, যারা দাবী করে যে, যা আপনার প্রতি অবর্তীর্ণ হয়েছে আমরা সে বিষয়ের উপর ঈমান এনেছি এবং আপনার পূর্বে যা অবর্তীণ হয়েছে। তারা বিচারের জন্য  তাগুতের কাছে যেতে চায়, অথচ তাদের প্রতি নির্দেশ … বিস্তারিত

কোরানে নামাজ

হাদিস বাদ দিয়ে শুধুমাত্র কোরান অনুসরন করার কথা বল্লেই , অবধারিত ভাবেই যে প্রশ্নটির সম্মুখীন হতে হয় তা হলো – হাদিস না থাকলে নামাজ কিভাবে পড়ব? কোরান থেকে দেখিয়ে দিন নামাজ কিভাবে পড়তে হবে? কোরানে নামাজ কিভাবে পড়তে হবে তার … বিস্তারিত

মা মালাকাত আইমানুকুম

মা মালাকাত আইমানুকুম যার অর্থ করা হয়েছে যুদ্ধবন্দী যৌণদাসী। অমুসলিম ও ইসলাম বিদ্বেষীদের  ইসলাম বিরোধী প্রপাগান্ডার একটি বড় হাতিয়ার হলো ,  কোরানে নাকি যুদ্ধবন্দী যৌণদাসী মুসলমানদের জন্য হালাল করা হয়েছে। অবশ্য ওদের দোষ দিয়ে লাভ নেই। এর জন্য দায়ী হলো … বিস্তারিত

Loading