অন্তরালের অন্ধকারে
পৌঁছল যখন
রবির কর
দেখা গেল বসে আছে
মুখোশ ধারি
স্বার্থ-পর।
উঠল ফুটে অন্ধকারে,
হচ্ছে-টা কী
কারু-কাজ,
ঈশ্বর স্বয়ং বসে আছে
আপনি সেজে
মহা-রাজ।
আলোতে সে ভর্তুকি দেয়
লক্ষ্য কোটি
হাজার বার,
অন্ধকারে নেয় সে চুষে
রক্ত মাংস
জন-তার।
অন্তরালের অন্ধকারে
পৌঁছল যখন
রবির কর
দেখা গেল বসে আছে
মুখোশ ধারি
স্বার্থ-পর।
ভাল লাগা জানিয়ে গেলাম।
কবিতার অন্তর্নিহিত বিষয়বস্তু বড়ই বাস্তব। এমন করে বলারই সময় এখন।
বেশ কয়েকটা শব্দে হাইফেন ব্যবহারের তাৎপর্য বোধগম্য হলো না। কয়েকটি শব্দের পুনর্বিন্যাস এবং বানান সংশোধনে যত্নবান হলে পাঠকের প্রতি সুবিচার করা হবে।
শুভেচ্ছা।
নববর্ষের শুভেচ্ছা আপনাকে
“অন্তরালের অন্ধকারে
পৌঁছল যখন
রবির কর
দেখা গেল বসে আছে
মুখোশ ধারি
স্বার্থ-পর।”
বাহ, বাহ, দারুণ হয়েছে!
নববর্ষের শুভেচ্ছা
কি সুন্দর একেবারে বাস্তব অবস্থা তোলে ধরেছেন ছোট একটি কবিতায়!
সে সঙ্গে আমিও বলতে চাই –
“মুখোশ ধারি স্বার্থ-পর।
ধ্বংশ হবে অতি সত্তর
ইতিহাস বহন করবে সে খবর
যুগ থেকে যুগান্তর!”
অনেক অনেক ধন্যবাদ। সাথে আছি চালিয়ে যান।
বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা আপনাকে
আলোতে সে ভর্তুকি দেয়
লক্ষ্য কোটি
হাজার বার,
অন্ধকারে নেয় সে চুষে
রক্ত মাংস
জন-তার।
ঠিক বলেছেন!!!
শুভেচ্ছা আপনাকে