ধূলাক্ত বসন এলোমেলো চুল চোখের কার্ণিশে জলবিন্দু পঁচিশে বেড়ে ওঠা এক তৃষিত চাতক আদিবৃত্তে খোঁজে সুপেয় জল । পায় না জলাধার সবুজে ঘেরা নিরিবিলি চাতাল কাঁকনের সুরে কুসুমিত প্রহর হৃদয় ছোঁয়া । খুঁজে খুঁজে ক্লান্ত তৃষিত চাতক খুলে … বিস্তারিত
ধূলাক্ত বসন এলোমেলো চুল চোখের কার্ণিশে জলবিন্দু পঁচিশে বেড়ে ওঠা এক তৃষিত চাতক আদিবৃত্তে খোঁজে সুপেয় জল । পায় না জলাধার সবুজে ঘেরা নিরিবিলি চাতাল কাঁকনের সুরে কুসুমিত প্রহর হৃদয় ছোঁয়া । খুঁজে খুঁজে ক্লান্ত তৃষিত চাতক খুলে … বিস্তারিত
এক যে ছিলো বামুন ঠাকুর একখানা চোখ ঠেরা কাজ ছিলো তার পাড়ায় পাড়ায় মন্ত্র পড়ে ফেরা । পেট ছিলো তার লাউয়ের মতো মাথা ভরা টাক ভর দুপুরে ঢালতো পানি একটু পেলেই ফাঁক । এক দুপুরে মনের ভুলে গরম পানির ডেকছি … বিস্তারিত
শ্রাবণ ফিরে গেলে প্লাবন হবে না পাখি দিন বয়ে যায় বনানীর আড়ালে স্নিগ্ধ ছায়া ফেলে আয় পাখি আয়। সাতান্ন কেটে গেলো খোলসে লুকিয়ে মুখ ঝরলো আঁখি নীর পাখায় ঝড় তুলে ধরা দে এবার পেছনে পড়ে থাক তিতাসের তীর। … বিস্তারিত
মধুর হাসি ভালবাসি সবুজ পাতার ফাঁকে, হেলে দুলে বধু চলে মৃদু বাতাস বলে। ভালবাসার অনেক কথা হৃদয়ের মাঝে দুঃখ-ব্যথা, একটি পলক তিনটি কথা ফুলের মালা হৃদয়ে গাঁথা। দুঃখ-কষ্ট, হাসি-কান্না সুখের পথে চলতে মানা, দুঃখের পরই সুখের পালা কষ্ট তখন গলার … বিস্তারিত
আমাকে দংশন করে বার বার মনসার কালনাগিনী সুতানালী সাপ । বেহুলার বাসর ঘর থেকে বেরিয়ে যায়নি ফিরে সে নিজ আস্তানায় শেষ রাতে চুপিচুপি ঢুকেছে আমার ঘরে আমি নাকি তার দ্বিতীয় লক্ষীন্দর । সেই থেকে আজও রসিয়ে রসিয়ে কাটে শিরা … বিস্তারিত
০১। নিতাই দাস রেল সড়কের পর খাদ্য গুদাম ঘর বস্তা ভরা চাল গম বাড়ছে বাজার হরদম দামের তোড়ে নিতাই দাস দিলো শেষে গলায় ফাঁস । নিতাই বাবু ফুলছে ঘরে তালা ঝুলছে সেই তালাটা টুটবো চাল গম লুটবো । … বিস্তারিত
মনের দুঃখ আমি কারে বলি কারে দেই তার ভাগ বুঝলো না কেউ জ্বলে পুড়ে ছারখার তৃষিত হৃদয় জল দিলেও নেভে না এই অনলের ঢেউ । বুকের রক্ত মাখা প্রেম ভালোবাসা বিলিয়ে দিয়েছি এই পৃথিবীর বুকে সুখের খবর তবু ভাসে না … বিস্তারিত
তুমি কে, কবে কোন ক্ষণে ঢুকেছ ওগো ঢুকেছ প্রাণের কোণে শৈশবে, খেলার বেলায়, অবহেলে আনমনে, তিন থেকে পাঁচ বয়সের আঁচ, এই হবে বড়জোর সেই ক্ষণে ওগো চোর ভাষার বাহনে চড়ে, সহজে গিয়েছ মনে। সেদিন ছিল না বাধন, ছিল না … বিস্তারিত
পথে ঘাটে হাইজ্যাকার ঘুরছে দলে নেই চেকার টাকা কড়ি মালসামান নিচ্ছে লুটে নেই কামান আমজনতা হায়রে হায় চোখের জলে সব হারায়। হাট বাজারে হাইজ্যাকার কোনায় কোনায় থুক চেকার লুটছে তবু খরিদদার এসব ভাইরে কি কারবার বল্ না আমায় কি কারবার … বিস্তারিত
প্রিয় অরণ্যা পানিতে তলিয়ে যেতে যেতে লিখছি এই চিঠি— যদি সত্যি কখনও আমাকে ভালোবেসে থাকো তাহলে আসো আমাকে সাহায্য করো- যাতে মরা আগে তোমাকে ভুলে যেতে পারি! প্রিয় অরণ্যা সময় বেশি নেই বাকি আসো সাহায্য করো মরার আগে যেন তোমায় … বিস্তারিত
I অনন্ত চলার পথে খানিক কাটানো কিছু মূহুর্ত্তের এ জীবন তবুও এখানে আছে প্রেম, আছে ভালবাসা, রঙিন স্বপন। আছে কোমলে-বিমলে মাখামাখি করা নানারূপ অনুভূতি আছে বলিবার স্পৃহা, ‘আমার, আমার’, মোহঘোরে বিবৃতি। আসে শৈশো-কৈশোর, যৌবন মধুর চঞ্চল গতিতে চলা দেখিতে দেখিতে … বিস্তারিত
চালক বালক বিড়ি টানে মুঠো ফোনে মনোসুখ যাত্রীবেশে গানে গানে উঠে বসে মলম মুখ। পাশে বসে কাশে জোরে ভাগ্যহীনের কপাল পোড়ে চালক বালক বন্ধু স্বজন খালাস করে সখা কজন অঘোর ঘুমে চিতিয়ে রয় মলম চোখে যাত্রীদ্বয়। মরছে মানুষ রঙিন ফানুস … বিস্তারিত
অনুর্বর এই ক্ষুদ্র মস্তিস্কে, আজীব সব প্রশ্ন আসে। বল সুধী আছ যারা, উত্তর কী আছে তোমাদের জানা? বলতে পারো ফুটপাথ জুড়ে; শো-রুমের দামী গাড়িগুলো কেন থাকে পড়ে? কেনই বা পথচারী গাড়ির তলে পড়ে পথ চলতে গিয়ে? আবার হকার যখন বসে … বিস্তারিত
কত গুলো দিন কত গুলো রাত দুখেসুখে হাসি কান্নায় আসা-যাওয়া বারবার। আঁধার যতটুকু আলো ধরে রাখে মিথ্যা তেমনি বৃথা জীবন গড়ে। আজ তাই মনে মনে প্রথম প্রভাতে যে হিমেল হাওয়া পরশ মিলে অকারণে করব না আর গত। ভাবছি বসে বসে … বিস্তারিত
হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়ে এগারো ঘাট পেরিয়ে এসেছি আবার কুঁড়ে ঘরে তোমাকে সালাম হে বোশেখ ধ্বংস স্তুপে তুমিই মহারাজ । তোমার শরীর জুড়ে ইবলিশের বসত মারে না হাতি মারে না ঘোড়া রাজা উজীর সেনাপতি বাড়ায় না হাত রাজকুমারের রংমহলে কেবল … বিস্তারিত