খালেদা হাসিনার সংলাপ

ঠুসি। খোল। বাঁশ দিয়ে বানায়। শৈশবে দেখেছি। গ্রামে। ঠুসি মানে মুখোস। মুখটাকে আটকে রাখে। গ্রামে গরুর মুখে ঠুসি দেয়া হতো। কারণ ছিল। গরু বোবা। ভাষাহীন। কিন্তু ভাষা আছে। আমরা বুঝি না। তবুও গরুকে ঠুসি পরানো হতো। যখন ধান মাড়াই হতো। উঠোনে। তখন গরুর মুখে ঠুসি পরানো হতো। অথবা ধান ক্ষেতের আইল থেকে যাবার সময় ঠুসি পরিয়ে নেয়া হতো। ঠুসি দেয়া হতো যাতে গরু ধান খেতে না পারে। গরুর মালিকের উপকার। গ্রামবাসিরও উপকার। সবার উপকারের জন্যই ঠুসি। আপা ঠুসির নাম বিবিধ। উপকার হরেক রকম। বুঝলেন না? বুঝিয়ে বলছি। আপনি শহরে বড় হয়েছেন। এখনও পৃথিবীর বড় বড় শহরে ঘুরে বেড়ান। ঠুসি নাও চিনতে পারেন। আপনার পূর্ব পুরুষ কৃষক ছিল কিনা জানা নেই। আর আপনার জন্মও দেশনেত্রীর মত চা বাগানে না। যদি আপনার জন্ম চা বাগানে হতো তাহলে খালেদা জিয়ার জন্ম চা বাগানে অবশ্যই তা বলতেন না। আর আপনিতো বংশীয়। বাগদাদ থেকে আসা। আর বাগদাদে গরুর ঠুসি নেই। আমি নিশ্চিত। অন্য ঠুসি থাকতে পারে। স.স ঠুসির বিবরণ দিচ্ছিল। শোনো, গরুর ঠুসি বুঝলাম, অন্য ঠুসি কি? আপা পারেনও। ধরলে আর ছাড়েন না। শোনেন ঠুসির প্রকারভেদ। ঠুসি অনেক কাজে ব্যবহৃত হয়। যেমন ডাক্তাররা অপারেশনে ব্যবহার করে। যেটাকে বলে মাস্ক। বাঁশের তৈরী নয়। আবার ঠুসি সাধারণেও পরে। অসুখ হলে। অথবা অসুখ প্রতিরোধে। বছর পাঁচ ছয় আগে। আমাদের টরন্টোয় সবাই মাস্ক বা ঠুসি পরা শুরু করেছিল। সাস রোগ থেকে রক্ষার জন্যে। এখনও এখানে হাসপাতালে গেলে ঠুসি পরানো হয়। যদি কাঁশির ভাব থাকে। ঠুসির ব্যবহার সর্বত্র। দেখেননি আপনাদের পূর্বপুরুষের দেশ ইরাক যুদ্ধের সময় ইসরাইলরা মাস্ক পরতো। যদি সাদ্দাম রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহার করে। গত বছরও জাপানে সুনামীতে নিউক্লিয়ার প্লান্টের ক্ষতি থেকে রক্ষার জন্য মানুষ মাস্ক পরেছিল। ঠুসির যে কত প্রকার তার বিবরণ শেষ হবেনা।  বাড়তি বলতে পারবো না। অবশ্য নারীরা আরও ঠুসি পরে। আমার ছোট মেয়ে অনিরা নারীর পারফিউম দেয়া পছন্দ করেনা। সে নাকি কোনদিন মেকআপ করবে না। জিজ্ঞাসা করলাম কেন? সে বললো ্তুও ংযড়ঁষফ হড়ঃ পড়াবৎ সু ৎবধষ ভধপব.্থ বড়টা ভিন্ন। মেক আপে বিশ্বাসী। আপা পুরুষরাও মুখোশ পরে। বেশীর ভাগে। রং পাউডার দিয়ে নয়। বক্তব্যে, বিশ্বাসে, কর্মে। মুখোসে ফেরেস্তা। আচরনে সেরা উবারষ. বিষয়টা বিশদ। পরে বলবো। আজকের বিষয় ঠুসি। স.স ঘুরে ফিরে ঠুসি নিয়েই বলতে থাকলো। তুমি ঠুসি দিয়ে কি বুঝাতে চাও। জননেত্রী জানতে চাইলেন। আপা কেন ঠুসি বলছি তার কারন গরুতে বুঝলেও আপনি কিংবা আপনার বান্ধবী বুঝবেন না। তবে আপনার গোয়ালে অনেক গরু আছে। যাদের ঠুসি পড়ানো কর্তব্য। আপনাকেও ঠুসি পরতে বলতাম। কিন্তু আপনাকে প্রচন্ড ভালবাসি। যদি আপনি ঠুসি পরেন তাহলে আমার সাথে সংলাপ করবেন কি করে? স.স একটু আবেগের কথা বললো। তুমি কি বলতে চাও? আমার গোয়ালে অনেক গরু? আমি গোয়ালিনী নাকি? আপা বিনয়ের সাথে ক্ষমা চাচ্ছি। পৃথিবীতে আমার আর কেউ নেই যে এত আন্তরিকভাবে কথা বলি। তাও সপ্তাহে ঘন্টা দুয়েক। আপা আপনি আকারে মানুষ। আপনার মন্ত্রী পরিষদও আকৃতিতে মানুষ। কিন্তু মুখ থেকে যা বের হয় তা গরুর চেয়ে অধম। গরু সবুজ ঘাস খায়। আপনার মন্ত্রীরা খায় ঘুষ। গরু বাজে কিছু খেলে পশু ডাক্তার খানায় নেয়া হয়। আর আপনার মাননীয় মন্ত্রী সুরঞ্জিত দ’াকে আপনার কাছে নিয়ে যায়। আপনি কিছু ঔষধ দিলেন। রেষ্ট দিলেন। শুধুমাত্র তদন্তে যেন সহায়তা করতে পারে সেই ব্যবস্থা করলেন। তবে আমার বিষয়টা ঘুষ না ঠুসি। আপনার গোয়ালের আরেক ‘‘মানুষ’’ আবুল মাল মুহিত ড. ইউনুসকে বললেন ‘রাবিশ’ মানে আর্বজনা। ভাবতে পারেন কত বড় ‘মানুষ’। যদি মালকে ঠুসি পরানো যেত অবশ্যই ড. ইউনুসকে রাবিশ বলতো না। গোয়ালের মালিক হবেন আর ঠুসির ব্যবহার জানবেন না তা হয় না। আপা আপনার বাবা আমাদের প্রিয় বঙ্গবন্ধুকে পৃথিবীর যত মানুষ চিনে তার চেয়ে অনেক বেশী লোক ইউনুসকে চিনে। বিশ্বাস করুন আর নাই করুন। আমি দু’জনকে সমান করছি না। যার সম্মান যে জায়গায় যোগ্য সেখানেই থাকা উচিৎ। বঙ্গবন্ধুকে যদি গালি দেয় নিশ্চয়ই আপনি কষ্ট পাবেন। যদি কেউ বলে শেখ মুজিব নয়া দিল্লীতে কোন মদের দোকানে একটু হোয়াইট ওয়াইন আর চিজ স্যান্ডউইচ খেয়ে ‘বঙ্গবন্ধু’ টাইটেল পেয়েছেন তাহলে নিশ্চয়ই আপনি কষ্ট পাবেন। আপনার গোয়ালের আরেক সদস্য সৈয়দ আশরাফ বলেছেন ড. ইউনুস মদ খেয়ে নোবেল প্রাইজ পেয়েছেন। আপা আপনার গোয়ালে শুধু গরু থাকে না গাধাও থাকে। আশরাফ বললেন যুদ্ধ থামাতে পারলেই নাকি নোবেল শান্তি পুরস্কার পায়। আপা দয়া করে একটু সময় নিয়ে আমাদের মঠবাড়ীয়ার পশু হাসপাতালে আশরাফকে নিয়ে যান। চিকিৎসা শেষে ঐ হাট থেকেই একটু ঠুসি কিনে দেন। পৃথিবীতে আজ পর্যন্ত ১৯০১-২০১১ পর্যন্ত ১০১ জনে নোবেল শান্তি পুরস্কার পেয়েছে। ২৩টি সংগঠনও নোবেল পেয়েছে। সবচেয়ে বেশী নোবেল শান্তি পেয়েছে রেড ক্রস (১৯১৭, ১৯৪৪ ও ১৯৬৩)। নেলসন ম্যান্ডেলা, লেস ওয়ালেসা কিংবা মার্টিন লুথার কিং কেউ যুদ্ধ থামায়নি। তবু নোবেল পেয়েছেন। মানব কল্যাণে। কেনিয়ার ওয়ানগারি মুথু মাথান গাছ লাগিয়ে নোবেল পেয়েছেন। ২০ লাখ গাছ লাগিয়ে ছিলেন। ভাগ্যিস কেনিয়ায় সৈয়দ আশরাফ ছিলনা। থাকলে ঐ গাছণ্ডলো খেয়ে ফেলতো। ওয়ানগারির আর নোবেল পাওয়া হতো না। আপনার গোয়ালের আরেক সদস্য শাহজাহান খান। সড়ক দুর্ঘটনায় সাংবাদিক মিশুক মুনীরের মৃত্যুর পর বললেন ‘ড্রাইভাররা শুধু গরু ছাগল চিনলেই হলো। লাইসেন্স পাবার যোগ্য।’ আপা বলার ভাষা আমার নেই। আপনার ছেলে জয় আমেরিকার অথবা আপনার কন্যা পুতুলের নিশ্চয়ই কানাডায় ড্রাইভার লাইসেন্স আছে। জিজ্ঞেস করবেন কি কি লাগে ড্রাইভার লাইসেন্স পেতে। গত পরশুদিন আরেক ড্রাইভার ধানমন্ডিতে নিউ নেশন এর সাংবাদিককে চাপা দিয়েছে। নাম মফিজল। নামও লিখতে পারে না। সাইনও চিনে না। কিন্তু লাইসেন্স পেয়েছে। শাহজাহান খানদের দৌরাত্বে। হাজার হাজার ড্রাইভার লাইসেন্স দেয়া হয় যাদের কোন শিক্ষা দীক্ষা নেই। নেই ট্রেনিং। গজবের দেশ। ণ্ডমের দেশ। ঘুষের দেশ বাংলাদেশ। অন্যায় মরনের দেশ। আপনার গোয়ালে বেশীর ভাগই একই দলের। তবে দায়ী আপনি। ঠুসি কিনেননি। তবে একটি বিষয় আমি আশরাফের (আরবিতে শ্রেষ্ঠ) সাথে একমত। অসলোর নোবেল কমিটি আপনাকে একটা নোবেল দিতে পারে। স.স নোবেল পাবার স্বপ্ন জাগালো। তুমি আমাকে টিটকারী মারছো। আমি নোবেল পাবো? জননেত্রী বিলাপ করলো। আপা পাবেন না কেন? গাছ লাগিয়ে যদি নোবেল পান তাহলে আপনি গরু পুষে অবশ্যই নোবেল পেতে পারেন। ঝঁংঃধরহধনষব উবাবষড়ঢ়সবহঃ এ নোবেল পেতে পারেন। ড. ইউনুস গরীব নারীদের লোন দিয়ে কাজের ব্যবস্থা করেছেন। তাই বিশ্বব্যাপী খ্যাতি। সে জন্যেই নোবেল। আপনিও তো অনেকণ্ডলো গরুকে খেতে দিয়েছেন। বস্তায় বা ব্যাগে খাবার নিতে সহায়তা করেছেন। অবশ্যই আপনার নোবেল পাওয়া উচিৎ। জনসংখ্যা নিধনে আপনি একটা বিরাট ভূমিকা পালন করছেন। ণ্ডলি, ণ্ডম, খুনে যতজন মেরেছেন তাতে অবশ্যই নোবেল পাবার যোগ্য। সে ক্ষেত্রে দেশনেত্রীকে যৌথ ভাবে নোবেল শান্তি দেয়া উচিৎ। মানুষ নিধনে তার ভূমিকা একটু কম। তার স্বামীর চেয়ে। তাই ভাগটাও একটু কম। আমি যদি নোবেল কমিটিতে থাকতাম তাহলে অবশ্যই আমি সুপারিশ করতাম। ১৯৪৮ থেকে ৭০ সাল পর্যন্ত পাক স্বৈরশাসকের হাতে (রাজশাহীর খাপড়া ওয়ার্ড হত্যাকান্ড ছাড়া) যত লোক মারা গেছে তার চেয়ে আপনার হাতে বেশী লোক মারা গেছে অথবা ণ্ডম হয়েছে। আপনি ণ্ডমের জননী। এই জনসংখ্যা কমানোর জন্যে অবশ্যই নোবেল ‘শান্তি পুরস্কার’ পাওয়া উচিৎ। অন্যদিকে বাস ট্রাকের চাপায় প্রতিনিয়ত মারছেন। তাতে অবশ্যই আপনার নোবেল হওয়া উচিৎ। অবশ্য সমস্যা হচ্ছে ট্রেনিং বা রোড টেষ্ট ছাড়া যে ড্রাইভার লাইসেন্স পাওয়া যায় তা নোবেল কমিটির কারোরই জানা নেই। যদি জানতো তাহলে অবশ্যই আপনার নোবেল হতো। আমি ধিক্কার দেই আপনার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এর দিপু মনিকে। আপনার কৃতি বিশ্বে কেন ছড়িয়ে দিচ্ছে না। অবশ্য আপনি ওবামাকে একটা ফোন দেন। লাভ আছে। মহাশক্তিধর রাশিয়া আফগানিস্তানে চরম মার খেয়ে বিদায় নিয়েছে। আমেরিকা ভিয়েতনামের পর আফগানিস্তানে ‘হাপসুল’ খাচ্ছে। আমেরিকার এমন কোন অস্ত্র নেই যা দিয়ে তালেবানদের পরাস্থ করতে পারে। ‘হামভি’ গাড়ীও ধ্বংস হয়ে যায় তালেবানদের আক্রমনে। তবে বাংলাদেশ থেকে যদি হাজার দুয়েক ট্রাক ও বাস ড্রাইভার আফগানিস্তানে পাঠান তাহলে তালেবানরা পালিয়ে যাবে। তালেবানরা মারে, মরে। আমেরিকানরা মরে এবং মারে। কিন্তু বাংলাদেশী ট্রাক ড্রাইভাররা শুধু মারে। মরে না। এই রনকৌশল ওবামা’র নেই। আপা এই ড্রাইভার দিয়ে শুধু বাংলার আর্থিক উন্নয়নও করবেন না। নোবেল শান্তি পুরস্কারও পেয়ে যেতে পারেন। অবশ্যই ওবামা’র সাথে বেশী মাখামাখি করবেন না। ওরা আপনাকে বিন লাদেনেরও দোসর ভাবতে পারে। কেননা লাদেন তোরাবোরা পর্বতের ণ্ডহায় থেকে সুইসাইড স্কোয়াড পাঠিয়ে টুইন টাওয়ার ধ্বংস করেছে। সেই অপরাধে লাদেনের লাশ প্রশান্তে ভাসে। আর আপনি আর আপনার বান্ধবী কিংবা এরশাদের লাশ ভারত মহাসাগরে ভাসতে পারে। স.স আশংকা প্রকাশ করলো। আমেরিকা কেন আমাদের লাশ সাগরে ভাসাবে। জননেত্রী প্রশ্ন করলো। কারন হচ্ছে আপনারা ট্রেনিংবিহীন ড্রাইভার কাম করষষরহম ঝয়ঁধফ  তৈরী করেছেন সে জন্যেই আপনাদের হত্যা করতে পারে। আপা আরেকটা বিষয় দেখেছেন। আপনার এই ড্রাইভারদের কোন মরণ নেই। বিচার নেই। তবে এই ড্রাইভারদের কোন পাপ নেই। ওরা জানেনা। কিন্তু আপনার শাহজাহান হত্যাকারী। আপনার কিংবা আপনার বান্ধবীর বিচার হওয়া উচিৎ। কেননা শিক্ষাবিহীন লাইসেন্স খালেদা জিয়াও দিয়েছে। স.স বিচার দাবী করলো। কেনো আমাদের মুখে ঠুসি দিতে বলছো। তোমার হাতে ঠুসি দেয়া উচিৎ। কেননা তুমি আমার দিন বদলের উন্নয়নণ্ডলোকে নেগেটিভ ভাবে পাঠকের মাঝে উপস্থাপন করছো। আমাকেই শুধু ঠুসি পরতে বলো। দেশনেত্রীকে কিছু বলো না। জননেত্রী ক্ষোভ প্রকাশ করলো। আপা, দেশনেত্রীতো মরা। নিজের পা ব্যাথা। কোকো কোথায় আছে জানা নেই। তারেকের কোমড় কবে সোজা হবে কে জানে? আসলেই মরা। মরাকে কেউ মারে না। মরাকে মারা পাপ। স.স পাপের কথা বললো। যদি তুমি পাপ পূণ্যের কথা বলো তাহলে আমার মত পূণ্যমতি আর পাওয়া কঠিন। তুমি সাইদী হুজুরকে জিজ্ঞাসা করতো পারো। এখনও তাকে ফাঁসিতে ঝুলানো হয়নি। হুজুর অবশ্যই বলতে পারবে আমার পূণ্য। ইসলাম বলছে জান বাঁচান ফরজ। অর্থাৎ নিজে প্রথম বাঁচো তারপর সন্তান, পরিবার, প্রতিবেশী। কোরানের এই বাণী আমি বুকে লালন করি। আর সেজন্যেই আমার সন্তানদের বলছি ‘খা’। আমার বোন রেহানাকে বলছি ‘খা’। সুরঞ্জিতকে বলছি ‘খা’। আবুলকে বলছি ‘খা’। আমার গোয়ালে যত গরু আছে সবাইকে বলছি ‘খা’। শুধু ‘খা’ ‘খা’। আমিও খেতাম। তবে ভয় হয় যদি আজম জে চৌধুরী দেখে ফেলে। আর আমার গোয়ালাবাসীদের ঠুসি দিয়েও লাভ নেই। ঠুসি ছিড়ে খাবে। কিংবা শব্দ করবে ‘হাম্বা হাম্বা’।

[email protected]

Loading


Comments

খালেদা হাসিনার সংলাপ — 1 Comment

  1. “আপনার মন্ত্রীরা খায় ঘুষ। গরু বাজে কিছু খেলে পশু ডাক্তার খানায় নেয়া হয়। আর আপনার মাননীয় মন্ত্রী সুরঞ্জিত দাদাকে আপনার কাছে নিয়ে যায়। আপনি কিছু ঔষধ দিলেন। রেষ্ট দিলেন। শুধুমাত্র তদন্তে যেন সহায়তা করতে পারে সেই ব্যবস্থা করলেন। তবে আমার বিষয়টা ঘুষ না ঠুসি। আপনার গোয়ালের আরেক ‘‘মানুষ’’ আবুল মাল মুহিত ড. ইউনুসকে বললেন ‘রাবিশ’ মানে আর্বজনা। ভাবতে পারেন কত বড় ‘মানুষ’। যদি মালকে ঠুসি পরানো যেত অবশ্যই ড. ইউনুসকে রাবিশ বলতো না। গোয়ালের মালিক হবেন আর ঠুসির ব্যবহার জানবেন না তা হয় না। ”
    {46}

মন্তব্য দেখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *