খালেদা হাসিনার সংলাপ – আলমগীর হুসাইন, সম্পাদক, সাপ্তাহিক সময়

ণ্ডম। ঘুম। উচ্চারণে মিল আছে। অর্থেও মিল অনেক। ণ্ডম মানে হচ্ছে কাউকে গোপন করা। গোপন করার সাথে শক্তি প্রয়োগ দরকার। ণ্ডম স্বেচ্ছায় হয় না। ণ্ডম শব্দের সাথে এক অজানা রূপ আছে। সে রূপ ভয়ংকর। ণ্ডমের রূপ বিভিন্ন। দেশে দেশে। বাংলাদেশে ণ্ডম মানে শুধু গোপন করা নয়। ঘুম পাড়ানো। চিরতরে। ণ্ডম হলে আর ফিরে আসে না। কেউ কেউ আসে। বুড়িগঙ্গায় কিংবা মেঘনায়। ভাসে। ণ্ডমের পরের রূপ ঘুম। জাগবে না কখনও। যে ণ্ডম হলো তার স্ত্রী পুত্র যদি শত আকুতি করে তবু ঘুম ভাংগে না। যে ণ্ডম হলো। এই ঘুম মৃত্যুর ঘুম। আর জাগে না। তবে ণ্ডমের মৃত্যু অসাধারণ মৃত্যুর চেয়েও অসাধারণ। কেউকে ণ্ডলি করে হত্যা করলে তার পরিবার হয়তো লাশটা পায়। দেখে। মরেছে। কতদিন কান্নাকাটি করে থেমে যায়। মাঝে মধ্যে কবর জিয়ারত। দোয়া করে। ফকির খাওয়ায়। মাগফেরাত করে। কিন্তু যে ণ্ডম হলো তার কিছু হয় না। কেননা স্ত্রী জানে হয়তোবা ফিরে আসবে। সন্তানরা জানে বাবা ফিরবে। কিন্তু ফিরে না। অন্তত বাংলায়। সোনার বাংলায়। রবীন্দ্রনাথ নাম দিয়েছিলো। আজ রবীন্দ্রনাথ নেই। আমি বলব ‘ণ্ডম বাংলা’। অথবা বাংলাদেশের নামটাই বদলে রাখতে পারি ‘ণ্ডম দেশ।’ বাংলাদেশের নতুন নাম। আমি পৃথিবীর ইতিহাসে বেঁচে থাকবো বাংলাদেশের নতুন নাম দিয়ে। আপা একটা প্রচার করুন। নতুন নাম করুন। আপনার মত পৃথিবীতে এমন কোন রাষ্ট্রনায়ক নেই যে এত বিদেশ ঘুরে। জীবন স্বার্থক। আপা আমার নতুন নামকরণ প্রচার করে ইতিহাসে বড় স্থান করে নিতে পারেন। স.স ণ্ডমদেশ সম্পর্কে যুক্তি তুলে ধরলো। শোনো সবকিছুই ব্যাঙ্গ চোখে বা বাঁকা চোখে দেখো। তোমার কাজই হচ্ছে তাজ্জব কিছু বলা। আমার বিদেশ ভ্রমনটাও তোমার পছন্দ নয়। বলতো তুমি ণ্ডম সম্পর্কে কি বলতে চাও? জননেত্রী প্রশ্ন করলেন। আপা আমি আপনার প্রশংসা করি। আপনি একজন সফল নায়ক (নায়িকা)। গত তিন বছরে প্রায় শোয়াশ’ লোক ণ্ডম হয়েছে। কেউ ফেরেনি। আপনি ড. ইউনুসের নোবেল নিয়ে আক্ষেপ করেছিলেন। কেননা আপনি আশা করেছিলেন নোবেল পাবেন। পাননি। ইউনুসের বাবার নাম ভুলিয়ে দিয়েছেন। তবে আপনি ইউনুসের বিরুদ্ধে সময় নষ্ট না করে যদি নিজে একটু চেষ্টা করেন তাহলে অবশ্যই নোবেল পেতে পারেন। শেয়ার মার্কেট ধ্বংসের জন্য কিংবা বিরোধীদল দমনে যদি নোবেল না পান তবে ণ্ডম করার ক্ষেত্রে অবশ্যই নোবেল পাবেন। নোবেল পাবার জন্য লবিং করতে পারেন। আর প্রচারেরতো দরকার নেই। এতদিন যা প্রচার হয়েছে ইলিয়াসের ঘুমের পর সারা পৃথিবীতে আপনার যশ আর খ্যাতি ছড়িয়ে পড়েছে। আজকে দেখলাম আল জাজিরায়ও আপনার খ্যাতি। টরন্টোয় সিটিভি তে দেখলাম আপনি আগানো। তবে আমার মতে আপনার নোবেল পাবার এখনও সময় হয়নি। অন্তত আরও কয়েকজন ণ্ডম হওয়া উচিৎ। ইলিয়াস কিসিমের। পাবেন জীবন থাকতে। আর যদি মরে যান তবে ভিন্ন। সাধারনত মরা ব্যক্তিকে নোবেল দেয়না। এবার কানাডার একজন নোবেল পেয়েছিল। পুরস্কার ঘোষণার আগেই সে মারা যায়। তবে আপনি নোবেল পাবেনই। স.স জননেত্রীর বন্দনা করলো। শোনো তোমার কথা ঠিক হতো যদি ইলিয়াসের ণ্ডম হবার পর এতণ্ডলো লাশ না পড়তো। আসলে আমি অবাক। দেখো আমার বাবার মৃত্যুর পর একটা পক্ষীও মরেনি। আমার বান্ধবীর স্বামীর মৃত্যুর পর একই অবস্থা। তবে তার জানাজা বড় হয়েছিল। তারও কারন বিএনপি তখন ক্ষমতায় ছিল। কিন্তু ইলিয়াসের ঘটনা আমাকে অবাক করেছে। এতণ্ডলো ণ্ডম হলো তেমন চিৎকার হলো না ইলিয়াসের ণ্ডমে দেশজুড়ে আণ্ডন জ্বলছে। জানিনা আরও কতদিন জ্বলবে। নওম চমোস্কি বলছে রাষ্ট্রীয় অপরাধে নাকি প্রতিশোধ থাকে। এই প্রতিশোধের আণ্ডন জ্বলতে থাকে। জননেত্রী আশংকা প্রকাশ করলেন। আপা ইলিয়াসের ঘটনায় আপনি বিএনপিকে দূর্বল করার পরিবর্তে শক্তিশালী করলেন। শুধু মিছিলের মুখ দেখে নয়। বাস্তবে। আপনি ঢাকায় মোবাইল আর খুলনায় টানিয়ে পেটানোর পরও কিন্তু মিছিল থামেনি। গত ২২ বছরে বিএনপির এমন প্রতিরোধ ছিল না। অন্তত ঢাকার বাইরে। অন্যদিকেও বিএনপি লাভবান হয়েছে যে তাদের সাথে জামায়াত নেই। মিছিলে। কেননা আপনি টুপি/দাঁড়ি দেখলেইতো স্বাধীনতা বিরোধী বলেন। যুদ্ধাপরাধী বলেন। এ প্রথমবার ইলিয়াসকে যুদ্ধাপরাধী বলেননি। বলেছেন লুকিয়ে রেখেছে। আপনার প্রিয় বান্ধবী। দেশনেত্রী। আপা এই কথাণ্ডলো নোবেল কমিটিও শোনে। ইলিয়াসকে লুকানো হয়েছে বাংলাদেশে না ভারতে? কে জানে? তবে আপা ওর বউয়ের মুখের দিকে তাকানো যায় না। লুনাকে প্রায় ২৫ বছর আগে দেখেছি। ওর মামার বাসায়ও গিয়েছি। আমার এক বন্ধু ছিল আহাদ। বরিশাল মেডিকেলের। আমরা কতদিন ক্রিকেট খেলা দেখেছি। একসাথে। লুনা সোশ্যাল ওয়েলফেয়ারে পড়তো। সে অনেক কথা। আমি আমেরিকা থেকে ফিরে ওর বাসায় বেড়াতে গেলাম। বললাম ইলিয়াসকে কেন বিয়ে করেছো? লুনা বললো, ‘ওর বাহিরের আচরন ভিন্ন হতে পারে কিন্তু ভিতরে ইলিয়াস খুব ভাল মানুষ।’ ভাবলাম লুনাকে শক্তি প্রয়োগ করে ইলিয়াস বিয়ে করেনি। ওদের ভালবাসা ছিল। সেই ভালবাসার মানুষটা ওর নেই। তসবিহ্ পাশে ক্লান্ত হয়ে শুয়ে আছে। কত কাঁদবে? ওর ভালবাসার মানুষটা নেই। কখনও ফিরে আসবে সে বিশ্বাসও ওর নেই। ছোট্ট একটা মেয়ে ওর পাশে। কত বেদনার দৃশ্য। আমি জানিনা আপনি ওর বাসায় যাবেন কিনা। তবে গেলে আমার কথা বলবেন। আমি সমবেদনা জানিয়েছি। জানি সে সমবেদনা ওর ক্রুদ্ধ মন শান্ত করতে পারবে না। তবে আপনি যদি ওর বাড়ী যান তাহলে আপনার অনেক লাভ হবে। নোবেল পাবার ক্ষেত্রে কি লাভ হবে জানিনা তবে রাজনৈতিকভাবে লাভবান হবেন। এমনকি আপনি যদি ণ্ডম করেও থাকেন। ভেবে দেখেন বুদ্ধিটা খারাপ না। যাকগে যা বলছিলাম। বিএনপি জামায়াত ছাড়া তিনদিন আন্দোলন করছে। এটা বিরাট আস্থা ফিরিয়ে দেবে। আপা আমার একটা ফোন আসছে। পরে কথা বলি। স.স অন্য লাইনটা ধরলো। হ্যালো কে বলছেন? স.স প্রশ্ন করলো। তুমিতো আমাকে চিনবে না। তোমার আপাকে নিয়েই ব্যস্ত। একবার ফোনও দেও না। মনেও করো না। দেশনেত্রী ক্ষোভ প্রকাশ করলেন। ম্যাডাম, শোনেন আমি ল স্কুলে যাওয়ায় অনেক কিছু এলোমেলো হয়ে গেছে। আপনারও জীবনে অনেক দুর্যোগ। আমারও একই ঝড়ে পরে ছিলাম। ঝড় থেকে বেরুবার চেষ্টা করছি। আর দুর্বলকে কেউ স্মরণ করে না। আমি নিয়তির বিরুদ্ধে যেতে পারিনা। তবে আপনি আমার ফোন নম্বর পেলেন কোত্থেকে? আমাকে ফয়সল দিয়েছে। দেশনেত্রী জবাব দিলেন। ম্যাডাম আপনার জন্যে আমার খুব মায়া হয়। স্বামী হারিয়েছেন। ৩২ বছর আগে। ছেলে দুটোকে কাছে রাখতে পারছেন না। কত কষ্টের। স.স দরদ প্রকাশ করলো। তোমার দরদ দেখাবার দরকার নেই। আমার ইলিয়াসের মত সৈনিক রণাঙ্গন থেকে হারিয়ে গেল তুমি ফোন দিলে না। দেশনেত্রী ক্রোধ প্রকাশ করলো। ম্যাডাম। দিতাম। কিন্তু দিয়ে লাভ কি? আমি তো কিছু করতে পারবো না। আপনার বান্ধবীর ঘা খুবই মারাত্মক। কেউ এড়াতে পারবে না। আমিতো চুনো পুটি। তবে ম্যাডাম আপনার পক্ষে মানুষ আরও নামতো। এমনকি আমিও যেতাম। আপনার দলের জন্যে না হলেও মানুষের জন্যে। বিশেষ করে সাংবাদিক এবিএম মুসা কিংবা আসফ উদ দৌলার বক্তব্য শুনে। যেতে ইচ্ছে করে। কিন্তু আমার মনে শংঙ্কা আছে। দেশ বদলাবে। কোন দিকে। আপনার দলেও তো চোর আছে। আছে ডাকাত। সংখ্যা যাই থাক। আছে তো? মানুষ যাবে কোথায়? অবশ্য ম্যাডাম যে যত বড় চোর সে তত জনপ্রিয়। আর তা না হলে এরশাদ রংপুরে এত সিট পায় না। গরহফ করবেন না। পারবেন না চোরমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে। যদি পারেন তাহলে ঘোষণা দিন। আমি আসবো। বিপ্লব ঘটাতে পারবো না। তবে সুন্দর বাংলাদেশ গড়ার পথে একটা পাথর সাজাতে পারলেও তা করবো। তার আগে দোয়া করবেন যেন ভালভাবে বার পরীক্ষা শেষ করতে পারি। ম্যাডাম আপনার সাথে পরে কথা বলি। আপনার বান্ধবীর সাথে কথা শেষ হয়নি। আমি যদি তাকে কল ব্যাক না করি তাহলে দেশে গেলে ফ্যানে ঝুলায়! স.স ম্যাডামের ফোন রেখে দিয়ে জননেত্রীকে আবার ফোন দিলো। আপা মনে আছে আপনার সাথে শেষ হয়নি। বিশেষ করে ফ্যানের ণ্ডণাণ্ডন বলতে। স.স বলতেই থাকলো। কি বলবে পরিস্কার করে বলো। তোমার সাথে ফোনে এত প্যাত প্যাত করার সময় আমার নেই। তবে ফ্যান নিয়ে কি বলতে চাও বলো। জননেত্রী ফ্যান নিয়ে শুনতে চাইলো। আপা ফ্যানের ণ্ডনাণ্ডণ অনেক। ফ্যান বাতাস দেয়। ফ্যান বাতাস বন্ধ করেও দেয়। স.স ফ্যান মানে বিদ্যুতের পাখা নিয়ে বলতে থাকলো। তুমি দুনিয়ার সব আইটেম বাদ দিয়ে ফ্যান নিয়ে ক্ষ্যাপলে কেন? আপা আপনার প্রিয় ওসি। মানে খুলনা সদর থানার ওসি কামরুজ্জামান হরতালে ধৃত ছাত্রদলের দুই নেতাকে ফ্যানের সাথে টানিয়ে চরম ধোলাই দিয়েছে। ওদের নাম টিটো আর মুন্না। ওরা আর কোনদিন রাজনীতি করবে না। হাত তুলে বলবে না। হরতাল, হরতাল। গোপালগঞ্জ আর বাগেরহাটের লোকরাই আপনার খুব প্রিয়। খুলনা সদর থানার ওসি হচ্ছে কামরুজ্জামান। ওর বাড়ি বাগেরহাটে। এমনি যদি কয়েক’শ ওসি ঠিক করতে পারেন তাহলে আপনার বিরুদ্ধে কেউ মিছিল করবে না। নির্বিগ্নে হাজারও ইলিয়াস ণ্ডম করতে পারবেন। কোন সমস্যা নেই। বিশ্বনাথে সেলিম এবং মনোয়ারকে চিরতরে বিদায় করে দিয়েছেন। আপা এক সাথে বেশী মারবেন না। একটা একটা। একদিকে কামরুজ্জামানেরা ফ্যানে ঝুলাবে। অন্য দিকে আপনার ণ্ডম বাহিনী সপ্তাহে একটা ছোট নেতা ণ্ডম করলেই চলবে। তবে প্রতিমাসে না হলেও প্রতি দু’ মাসে বড় নেতা ণ্ডম করলেই চলবে। সব ঠান্ডা হয়ে যাবে। আপনার হাতের জশ আছে। আপনার বাবা সিরাজ শিকদারকে প্রথমে ণ্ডম করলো। তারপরে ঘুম পারিয়ে দিল চিরতরে। আর শিরাজ শিকদারের সর্বহারা মাথা তুলে দাঁড়াতে পারেনি। দিনের আলোয়। বিএনপির বিরুদ্ধে আপনার খুব কঠোর হতে হবে। দূর্বল হলেই আপনি শেষ। আপনাকে ক্ষমতায় রাখার দরকার। আওয়ামী লীগ বা বাংলাদেশের জন্য বেশী দরকার না হলেও দরকার ভারতের। আপনার মত আস্থাভাজন ভারতের আর কেউ নেই। তাই যে করেই হোক নির্বাচন বন্ধ করতে হবে। আর নির্বাচন করলেও বিএনপিকে দূরে রাখতে হবে। আর ণ্ডম বাহিনী রেডি রাখবেন। আপনি ইয়াহিয়ার মত ভুল করবেন না। বাংলার ইতিহাসে ইয়াহিয়ার মত নিরপেক্ষ লোক আসেনি। ইয়াহিয়া যদি ৭০ এর নির্বাচনের আগে চার বিভাগের ৪টা লোক ণ্ডম করতো তাহলে বাংলাদেশ স্বাধীন হতো না। মানে বুঝলেন না? ভুট্টোর পিপল্স পাট্টির সিট ছিল ৮১। আওয়ামী লীগের ছিল ১৬৭। ভূট্টো যদি ৫০টা সিট যদি বেশী পেতো তাহলে কোন সমস্যা হতো না। ভুট্টো প্রধানমন্ত্রী। এত মানুষ আর মারতে হতো না। ইয়াহিয়া আইয়ুব খানকেও স্মরণ করতে পারতো। টাকা দিয়ে ভোট কিনে নিতো। লাশ না বানালেও চলতো। ইয়াহিয়া বোকা। পাকিস্তানিরা স্টুপিড। বাংলায় আর ৭০ এর মত নির্বাচন হয়নি। আপনার হিসেব ক্ষমতা। সুরঞ্জিতের হিসেব ‘বস্তা ভরা টাকা’। এরশাদের হিসেব ‘ব্যাংক’ এর মালিক হওয়া। মাঝে মাঝে নারী পাওয়া। সাহেরা খাতুনের হিসেব ‘কঠোর’ হস্তে দমন করা। খুলনার কামরুজ্জামানের হিসেব কেউকে ‘ফ্যানে’ ঝুলানো। তবে সবার উপরে ‘ণ্ডম’ সত্য তাহার উপরে নাই। আর স.সর হিসেব সময় বৈশাখী মেলায় দাওয়াত। জানি আপা আসবেন না। তবে আপনার কর্মী বাহিনীকে বলে দিবেন যেন আগামী শনিবারে সময় বৈশাখী মেলায় আসে। স্কারবরো টাউন সেন্টারে। ভাবী আর বোনদের বলবেন সাদা শাড়ী আর লাল পাড় পরে আসতে। নারী সুন্দর। সাজলে। মুক্ত আকাশের নীচে কিংবা পাইন তলায়। অপূর্ব সুন্দর পাইন গাছের তলায়। মেলা মিলবে। হরেক রকম ফুল। হরেক রকম কেনাকাটা। ইচ্ছে হয় মেলা থেকে একটা বাঁশি কিনে আপনাকে পাঠাই। যে বাশিঁর সুরে থেমে যাবে বাংলার ‘ণ্ডম, হত্যা, নির্যাতন।’ সে বাঁশি পাবকি?  শুধুই কল্পনা। কেবলই আর্তি।

মতামতের জন্য ইমেইল করুন [email protected]

প্রকাশের তারিখ : এপ্রিল ২৬, ২০১২

Loading


Comments

খালেদা হাসিনার সংলাপ – আলমগীর হুসাইন, সম্পাদক, সাপ্তাহিক সময় — 3 Comments

  1. “গত তিন বছরে প্রায় শোয়াশ’ লোক ণ্ডম হয়েছে।”

    কোথাও যেন সংখ্যা ঢের বেশি দেখলাম। ২১৪, না হয় ২৪৪ তাও আবার কেবল ২০১২-তেই।

  2. আলমগীর ভাই,
    সংলাপব্লগে স্বাগতম! {49}
    “বাংলাদেশে ণ্ডম মানে শুধু গোপন করা নয়। ঘুম পাড়ানো। চিরতরে।”
    আচ্ছা, এই অপকর্মে যারা জড়িত তারা কি ভাবে ঘুমাতে পারে? এদের বিবেক বা মানবতা বলতে কি কিছূই নাই?

মন্তব্য দেখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *